প্রথম বিষয় হল- অপরিচিত মানুষের সাথে কেউ এমন বাজে বিহ্যাভ করে না, ন্যূনতম শারঈ আদব কায়দা মেনে চলা উচিত।
ইতিপূর্বের হাসাপেও থ্রেট/লানতের হুমকি টাইপ কথাবার্তা লিখেছেন! এগুলো কেমন মানসিকতা!
কথার টোন দেখে মনে হচ্ছে আমাদের সাথে আদি শত্রুতা রয়েছে।
আর সাক্ষ্য প্রমাণ ব্যতিত অভিযোগের সত্যতা বিশ্বাসের অনুমতি শারিয়াহ দেয় না, অভিযোগকারী যত বড় ইমানদারই হোক। বরং প্রমাণ উপস্থাপন না করতে পারলে তাদের উপর উল্টো শাস্তি প্রদান অবশ্যক হয়ে যায়।
আর আপনাকে তো আমি কথা দিই নি, আমানত দিই নি, লঙ্ঘন হবে কেনো?
আপনি অভিযোগ দিয়েছেন, আমি আপনার অনুরোধ রাখবো না রাখবো সম্পূর্ণ আমার ব্যাপার।
যদি অপবাদ হয়, অবশ্যই তার জানার অধিকার আছে, কে বা কারা এগুলো করছে, কারোর হীন কোনো উদ্দেশ্য আছে কিনা!
আর এতো লানতের হুমকি দেওয়া আপনার নিকটে কেনো হাস্যকর লাগে না?
লানত কি ছেলেখেলা মনে হয়? লানত অবশ্যই পতিত হয়, যদি সে লানতের উপযুক্ত না হয় তাহলে তা লানতদাতার দিকে ফিরে যেতে পারে।
অভিযোগ সত্য হলে, এক্সপোজ এজন্য জরুরি যে- সে আরও এমন বিষয় চালিয়ে যেতে পারে, যদি আসলেই সত্য হয়। সে যদি এখনও সেবা/সার্ভিস দেয়, এগুলো থেকে সতর্ক করা অবশ্যই দায়িত্ব।
আপনি নিজের মান সম্মানের কথা ভাবছেন, সম্ভাব্য ভুক্তভোগীদের কথা ভাবছেন না।
আসলে এটাই হয়, কেউই হাত ময়লা করতে চায় না, আপনাদের মতো অভিযোগ কারীদের সুবিধাবাদীতার জন্য কারোর অভিযোগ কানে নিতে মন চায় না। গাছে তুলে মই কেড়ে নেওয়া আরকি।
কিন্তু উম্মাহর প্রতি দায়বদ্ধতা সবারই কম বেশি রয়েছে, এজন্য হিসবাহ হিসেবে, সুন্দর পরিবেশের জন্য নিজের ক্ষতি করেও উদ্যোগ নেওয়া লাগে।
আর তার পক্ষে আমরা কোনো কাজে কোনো সহযোগিতা করতাম না, নিয়মিতই বিভিন্ন বিষয়ে সাপোর্ট এমনকি তার পরিবারও সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে থাকে (অর্থনৈতিক না, সাধারণ ভাবে বিভিন্ন সময়ে পাশে দাঁড়ানো, যেহেতু একই সমাজে বসবাস করা হয়।)
আর ফারদার এভাবে অযথা কারোর সময় নষ্ট করবেন না, অনেকের নিকটে নিজের সময়ের মূল্য আপনার নিকটে আপনার সম্মানের থেকেও বেশি।
প্রথম বিষয় হল- অপরিচিত মানুষের সাথে কেউ এমন বাজে বিহ্যাভ করে না, ন্যূনতম শারঈ আদব কায়দা মেনে চলা উচিত।
ইতিপূর্বের হাসাপেও থ্রেট/লানতের হুমকি টাইপ কথাবার্তা লিখেছেন! এগুলো কেমন মানসিকতা!
কথার টোন দেখে মনে হচ্ছে আমাদের সাথে আদি শত্রুতা রয়েছে।
আর সাক্ষ্য প্রমাণ ব্যতিত অভিযোগের সত্যতা বিশ্বাসের অনুমতি শারিয়াহ দেয় না, অভিযোগকারী যত বড় ইমানদারই হোক। বরং প্রমাণ উপস্থাপন না করতে পারলে তাদের উপর উল্টো শাস্তি প্রদান অবশ্যক হয়ে যায়।
আর আপনাকে তো আমি কথা দিই নি, আমানত দিই নি, লঙ্ঘন হবে কেনো?
আপনি অভিযোগ দিয়েছেন, আমি আপনার অনুরোধ রাখবো না রাখবো সম্পূর্ণ আমার ব্যাপার।
যদি অপবাদ হয়, অবশ্যই তার জানার অধিকার আছে, কে বা কারা এগুলো করছে, কারোর হীন কোনো উদ্দেশ্য আছে কিনা!
আর এতো লানতের হুমকি দেওয়া আপনার নিকটে কেনো হাস্যকর লাগে না?
লানত কি ছেলেখেলা মনে হয়? লানত অবশ্যই পতিত হয়, যদি সে লানতের উপযুক্ত না হয় তাহলে তা লানতদাতার দিকে ফিরে যেতে পারে।
অভিযোগ সত্য হলে, এক্সপোজ এজন্য জরুরি যে- সে আরও এমন বিষয় চালিয়ে যেতে পারে, যদি আসলেই সত্য হয়। সে যদি এখনও সেবা/সার্ভিস দেয়, এগুলো থেকে সতর্ক করা অবশ্যই দায়িত্ব।
আপনি নিজের মান সম্মানের কথা ভাবছেন, সম্ভাব্য ভুক্তভোগীদের কথা ভাবছেন না।
আসলে এটাই হয়, কেউই হাত ময়লা করতে চায় না, আপনাদের মতো অভিযোগ কারীদের সুবিধাবাদীতার জন্য কারোর অভিযোগ কানে নিতে মন চায় না। গাছে তুলে মই কেড়ে নেওয়া আরকি।
কিন্তু উম্মাহর প্রতি দায়বদ্ধতা সবারই কম বেশি রয়েছে, এজন্য হিসবাহ হিসেবে, সুন্দর পরিবেশের জন্য নিজের ক্ষতি করেও উদ্যোগ নেওয়া লাগে।
আর তার পক্ষে আমরা কোনো কাজে কোনো সহযোগিতা করতাম না, নিয়মিতই বিভিন্ন বিষয়ে সাপোর্ট এমনকি তার পরিবারও সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে থাকে (অর্থনৈতিক না, সাধারণ ভাবে বিভিন্ন সময়ে পাশে দাঁড়ানো, যেহেতু একই সমাজে বসবাস করা হয়।)
আর ফারদার এভাবে অযথা কারোর সময় নষ্ট করবেন না, অনেকের নিকটে নিজের সময়ের মূল্য আপনার নিকটে আপনার সম্মানের থেকেও বেশি।